শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস প্রযুক্তিগত ত্রুটি, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচল বন্ধ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর সাগরে ডুবে গেল বাংলাদেশ থেকে ফেরা সেই রুশ জাহাজ নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 21 July, 2019 11:03

সৌদিতে মার্কিন সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্তে বাদশাহ সালমানের সায়

সৌদিতে মার্কিন সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্তে বাদশাহ সালমানের সায়
মেইল রিপোর্ট :

সৌদি আরবে সেনা মোতায়েন করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইতিমধ্যে সৌদিতে সেনা ও সরঞ্জাম মোতায়েনের বিষয়টি অনুমোদন করেছে।

বাদশাহ সালমানও মার্কিন সেনাদের আমন্ত্রণের সিদ্ধান্তে সায় দিয়েছেন। 

জানা গেছে, আঞ্চলিক নিরাপত্তা জোরদার করতে ওয়াশিংটনের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে মার্কিন সেনাদের আমন্ত্রণ জানাতে সিদ্ধান্ত নিয়েছে সৌদি আরব।

দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রের বরাতে সৌদি সরকারি বার্তা সংস্থা এসপিএ বলছে, যুক্তরাষ্ট্র ও সৌদি আরবের যৌথ সহযোগিতার ওপর ভিত্তি করে আঞ্চলিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা সুরক্ষার আকাঙ্ক্ষা থেকে তারা এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

মার্কিন সেনাদের গ্রহণে ইতিমধ্যে অনুমোদন দিয়েছেন সৌদি আরবের বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ।

ইরাক যুদ্ধের শেষ হওয়ার পরে ২০০৩ সাল থেকে মার্কিন বাহিনীকে আমন্ত্রণ জানায়নি সৌদি আরব। তখন সৌদি আরবে মার্কিন সেনাদের উপস্থিতি ছিল এক যুগের বেশি। কুয়েতে ইরাকের অভিযানের পর ১৯৯১ সালে অপারেশন ডেজার্ট স্ট্রোম শুরু হলে সৌদিতে মার্কিন সেনা মোতায়েন করা হয়।

গত জুনে পেন্টাগন জানিয়েছে, মধ্যপ্রাচ্যে তারা এক হাজার সেনা মোতায়েন করবে। কিন্তু কোথায় তাদের মোতায়েন করা হচ্ছে, তা বলা হয়নি।

উপরে