শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় নিহত ৩ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার রাসায়নিক প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান বোমা হামলায় নিহত ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর গাজায় গণহত্যা চালাচ্ছে ইসরায়েল, অভিযোগ অ্যামনেস্টির নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 10 December, 2024 02:57

এসডিএফকে হটিয়ে শহর উদ্ধার করলো তুর্কি-সমর্থিত সিরিয়ান গোষ্ঠী

এসডিএফকে হটিয়ে শহর উদ্ধার করলো তুর্কি-সমর্থিত সিরিয়ান গোষ্ঠী
মেইল রিপোর্ট :

তুরস্ক-সমর্থিত সিরিয়ান গোষ্ঠীগুলো যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত কুর্দি-নেতৃত্বাধীন সিরিয়ান ডেমোক্র্যাটিক ফোর্সেস (এসডিএফ) এর কাছ থেকে সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলের একটি শহর দখল করে নিয়েছে।  

বিষয়টি নিশ্চিত করেছে তুরস্কের একটি নিরাপত্তা সূত্র।

আলেপ্পো প্রদেশের পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত মানবিজ শহরে তুরস্ক-সমর্থিত সিরিয়ান ন্যাশনাল আর্মি (এসএনএ) এবং এসডিএফ-এর মধ্যে তীব্র সংঘর্ষ হয়। পরে শহরটির দখল নেয় এসএনএ।

সম্প্রতি আসাদের পতনের সুযোগ নিয়ে দুটি দলই নিজেদের দখল সম্প্রসারণের সুযোগ নিয়ে আসছে।  

ইসলামিক স্টেটের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থনে কুর্দি-নেতৃত্বাধীন পিপলস প্রোটেকশন ইউনিটস (ওয়াইপিজি) এবং অন্যান্য গোষ্ঠীগুলোকে সঙ্গে নিয়ে ২০১৪ সালে গঠিত হয় এসডিএফ।

এর আগে ২০১২ সাল থেকে ওয়াইপিজি সিরিয়ার উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের বড় অংশ নিয়ন্ত্রণ করছিল।

তুরস্ক ওয়াইপিজি-কে কুর্দিস্তান ওয়ার্কার্স পার্টি (পিকেকে)-এর সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে মনে করে। পিকেকে তুরস্কে কয়েক দশক ধরে সশস্ত্র বিদ্রোহ চালিয়ে আসছে।

২০১৬ সাল থেকে তুরস্ক কুর্দি গোষ্ঠী এবং ইসলামিক স্টেটকে নিজেদের সীমান্ত থেকে দূরে সরিয়ে দিতে সিরিয়ায় সেনা প্রেরণ করে। পরে স্থানীয় কিছু গোষ্ঠীকে একত্রিত করে সিরিয়ান ন্যাশনাল আর্মি গঠনে সাহায্য করে তুরস্ক। যা তুর্কি সামরিক সহায়তায় সিরিয়ার-তুরস্ক সীমান্ত বরাবর কিছু অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নেয়। ধারণা করা হচ্ছে এই সব গোষ্ঠীর 'সমন্বিত অভিযানে'র কারণেই আসাদের পতন এত দ্রুত হয়েছে।  

উপরে