শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস প্রযুক্তিগত ত্রুটি, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচল বন্ধ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ২০২৪ সালে হতাহত ৪ লাখ ৩০ হাজার রুশ সেনা, দাবি ইউক্রেনের নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 1 March, 2018 12:44

সিরিয়াকে রাসায়নিক অস্ত্র সরবরাহ উত্তর কোরিয়ার

সিরিয়াকে রাসায়নিক অস্ত্র সরবরাহ উত্তর কোরিয়ার
আন্তর্জাতিক ডেস্ক :

রাসায়নিক অস্ত্র তৈরির জন্য সিরিয়াকে সরঞ্জাম সরবরাহ করছে উত্তর কোরিয়া। জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের উদ্ধৃত করে এমন খবর প্রকাশ করেছে মার্কিন গণমাধ্যম।

ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, অ্যাসিডরোধী টাইলস, ভাল্ব ও পাইপ সরবরাহ করেছে উত্তর কোরিয়া।

জাতিসংঘের অপ্রকাশিত ওই রিপোর্টের সূত্র ধরে নিউ ইয়র্ক টাইমস বলছে, সিরিয়ার অস্ত্র তৈরির কারখানায় পিয়ংইয়ংয়ের মিসাইল বিশেষজ্ঞদেরও দেখা গেছে।

সিরিয়ার সরকার পূর্বঘৌটায় ক্লোরিন গ্যাস দিয়ে হামলা চালিয়েছে বলে যে নতুন রিপোর্ট বেরিয়েছে এরপরই এ অভিযোগ উঠলো। পরমাণু কর্মসূচির কারণে উত্তর কোরিয়ার ওপর আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।

উচ্চতাপ, অ্যাসিডরোধী টাইলস, ক্ষয়রোধী ভাল্ব ও থার্মোমিটার অবৈধভাবে উত্তর কোরিয়া থেকে সিরিয়া পাঠানো হয়েছে বলে ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। রাসায়নিক অস্ত্র তৈরির কারখানা বানাতে ওই টাইলস ব্যবহার করে হয়ে থাকে।

এদিকে আরেক মার্কিন গণমাধ্যম ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল বলছে, চীনা প্রতিষ্ঠানের সহায়তা ২০১৬ সালের শেষ ও ২০১৭ সালের শুরুর দিকে পাঁচটি চালান পাঠানো হয়। গেলো কয়েকবছর ধরে যে ডজন ডজন চালান পাঠানো হয়েছে এগুলো তারই অংশ।

পত্রিকাটি বলছে, সিরিয়ান সরকারি প্রতিষ্ঠান সায়েন্টিফিক স্টাডিজ অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার (এসএসআরসি) বেনামি কোম্পানির মাধ্যমে উত্তর কোরিয়াকে অর্থ পরিশোধ করেছে।

উল্লেখ্য, নয়দিন আগে পূর্বঘৌটায় সিরিয়ান বাহিনীর হামলা জোরদার করলে পাঁচ শতাধিক বেসামরিক ব্যক্তি নিহত হয়। এরমধ্যে দেড় শতাধিকই শিশু। ওই হামলার পরিপ্রেক্ষিতে ২৪ জানুয়ারি ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করে জাতিসংঘ। তারপরও সিরিয়ায় হামলা অব্যাহত রেখেছে সিরিয়ান বাহিনী।


তথ্যসূত্র: বিবিসি

 


নিউইয়র্ক মেইল/সিরিয়া/১ মার্চ ২০১৮/এইচএম

উপরে