শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় নিহত ৩ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার রাসায়নিক প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান বোমা হামলায় নিহত ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ভূমিকম্পে ভানুয়াতুতে নিহত বেড়ে ১৪ নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 13 March, 2018 20:06

মন্ত্রণালয় বাড়াতে যাচ্ছে চীন

মন্ত্রণালয় বাড়াতে যাচ্ছে চীন
জি শিনপিংয়ের শীর্ষ অর্থনৈতিক উপদেষ্টা লিউ হে
আন্তর্জাতিক ডেস্ক :

কেন্দ্রীয় সরকার কাঠামোর ব্যাপক পরিবর্তনের অংশ হিসেবে ব্যাংকিং ও ইন্স্যুরেন্স খাত নিয়ন্ত্রকদের যুক্ত করে আরও কিছু নতুন মন্ত্রণালয় সৃষ্টি করতে যাচ্ছে চীন।

বিবিসি জানায়, চীনের অর্থনৈতিক চিত্রপটের সংস্কার সাধনই এখন বেইজিংয়ের প্রধান কাজ। আর এ ধরনের পরিবর্তনের কথা ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেসের (এনপিসি) বার্ষিক অধিবেশনেই ঘোষণা করা হয়েছিল। এ প্রক্রিয়ায় ইন্স্যুরেন্স ও ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানগুলোকে একত্রিত করা হবে। আর্থিক খাতে পদ্ধতিগত ঝুঁকি কমানোই হবে এর লক্ষ্য।

বিবিসি বলছে, চীনের সকল ব্যংকিং এবং ইন্স্যুরেন্স খাতের তত্ত্বাবধানের জন্য একটি মহানিয়ন্ত্রক গঠন করতে চায়না’স ব্যাংকিং রেগুলেটরি কমিশন (সিবিআরসি) ও চায়না ইন্স্যুরেন্স রেগুলেটরি কমিশনকে (সিআইআরসি)সংযুক্ত করা হবে। তাদের কিছু কাজ চীনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক, পিপলস ব্যাংক অব চায়নাকে (পিবিওসি) হস্তান্তর করা হবে। তারা নতুন আইন ও বিধিনিয়ম তৈরির দায়িত্বও পালন করবে।

প্রেসিডেন্ট জি শিনপিংয়ের শীর্ষ পর্যায়ের অর্থনৈতিক উপদেষ্টা লিউ হে বিবিসিকে বলেছেন, এই সংস্কার খুবই গভীর হবে এবং রাষ্ট্রীয় সংস্থাগুলোর ভেতরে অদক্ষদের বিলুপ্ত করবে। রাষ্ট্রীয় সংস্থাগুলোর সংস্কার গভীরতর করা পার্টির দীর্ঘ মেয়াদি শাসনের জন্য অপরিহার্য প্রয়োজন।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, দেশের অর্থনীতির ওপর কেন্দ্রীয় সরকারের নিয়ন্ত্রণ আরও শক্তিশালী করা, অর্থনৈতিক শিল্পের ওপর কঠোর ব্যাবস্থা আরোপ করা এবং অতিরিক্ত ঋণ এবং ঝুঁকি ঠেকাতে প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের পরিকল্পনার অংশ হিসেবেই চীনের এই সংস্কার।

উপরে