শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় নিহত ৩ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ব্রাজিলে বাস দুর্ঘটনায় ৩৮ জনের মৃত্যু নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 30 March, 2018 16:58

চীনা মহাকাশ স্টেশন আছড়ে পড়ছে পৃথিবীতে

চীনা মহাকাশ স্টেশন আছড়ে পড়ছে পৃথিবীতে
মেইল ডেস্ক :

পৃথিবীতে আছড়ে পড়তে যাচ্ছে চীনা মহাকাশ স্টেশন। আর মাত্র দুইদিনের মধ্যেই এটি পৃথিবীতে পড়তে পারে।

ইউরোপিয়ান স্পেস স্টেশন সূত্রে জানা গেছে, মহাকাশে বড় আকারের স্টেশন তৈরির লক্ষ্যে দীর্ঘদিন ধরেই চেষ্টা চালাচ্ছে চীন। এর অংশ হিসেবে ২০১২ সালের সেপ্টেম্বরে তিয়ানগং-১ নামের একটি বিশাল মডিউল মহাকাশে উৎক্ষেপণ করে চীন। সে মডিউলটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে। এখন সেটা পৃথিবীর দিকে ধাবিত হচ্ছে।

চীনের অকেজো মহাকাশ পরীক্ষাগার তিয়ানগং-১ চলতি সপ্তাহারে শেষে পৃথিবীতে ভেঙে পড়তে পারে। এটির দৈর্ঘ্য ১০ মিটার এবং ওজন ৮ টন। মডিউলটির সঙ্গে চীনের সব ধরনের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে বলে এর পতনের ওপর কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকবে না।

তবে বিশেষজ্ঞরা এটি ভেঙে পড়া নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে নিষেধ করেছেন। কারণ এটি জনবসতিপূর্ণ কোনো এলাকায় পড়বে না।

যুক্তরাজ্যের মহাকাশ সংস্থার প্রধান প্রকৌশলী রিচার্ড ক্রোথার এ সম্পর্কে বলেন, বিশাল ওজনের তিয়ানগং-১ মডিউলটি পৃথিবীতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পড়লেও তা থেকে ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি কম। কারণ এটি পৃথিবীতে প্রবেশের আগেই পুড়ে যাবে। এর টুকরো অংশ সমুদ্রে পড়তে পারে। এটি কবে ও কখন পৃথিবীতে পড়বে, সেটা পতনের এক ঘণ্টা আগে থেকে জানা যাবে।

ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির (ইএসএ) পূর্বাভাস অনুযায়ী, চলতি বছরের ৩০ মার্চ থেকে ২ এপ্রিলের মধ্যে যেকোনো সময় তিয়ানগং-১ পৃথিবীতে পড়তে পারে। বিষাক্ত রাসায়নিকযুক্ত ওই স্পেস স্টেশনটি বা কৃত্রিম উপগ্রহটি পৃথিবীতে প্রবেশের আগে আগুনের গোলায় পরিণত হতে পারে।

এ কৃত্রিম উপগ্রহটিকে পর্যবেক্ষণ করতে গবেষকেরা উন্নত রাডার ও শক্তিশালী টেলিস্কোপ প্রযুক্তি ব্যবহার করছেন।

প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালে এর নিয়ন্ত্রণ হারানোর পর থেকে এটি ধীরে ধীরে পৃথিবীর দিকে ফিরে আসতে শুরু করে।

উপরে