শিরোনাম
অর্ন্তবর্তী সরকারের প্রধান চ্যালেঞ্জ রাষ্ট্র সংস্কার ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণ যাচ্ছে রিপাবলিকানদের হাতে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের জার্মানিতে ইরানের সব কনস্যুলেট বন্ধ ঘোষণা কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলায় ভারতীয় সেনা নিহত সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর শ্রীলঙ্কায় আগাম ভোটে বড় জয় পেল বামপন্থী প্রেসিডেন্ট অনূঢ়ার জোট নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 6 April, 2018 02:43

রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে চান ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট

রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে চান ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট
মেইল রিপোর্ট :

মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নিপীড়নের শিকার রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে চান ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো দুতার্তে।

বৃহস্পতিবার দেশটির প্রেসিডেন্সিয়াল প্যালেসে কৃষক ও কৃষি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে দেয়া এক ভাষণে তিনি একথা জানিয়েছেন বলে সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

রদ্রিগো দুতার্তে বলেন, মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যা চালানো হয়েছে। আমি রোহিঙ্গাদের ব্যথার সমব্যথী। আমি তাদের গ্রহণ করতে চাই। আমি তাদের সাহায্য করবো কিন্তু আমাদের উচিত তাদেরকে ইউরোপের সঙ্গে ভাগাভাগি করে নেয়া।

আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উদ্দেশে তিনি বলেন, তারা এখনও রোহিঙ্গাদের সমস্যা সমাধান করতে পারেনি। মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে যা ঘটেছে, সেটা গণহত্যা। এমনকি আমি বলতে পারি তার চেয়ে বেশি।

ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্টের এই ভাষণ টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচার করা হয় এবং পরে তার দপ্তর থেকে ভাষণের একটি লিখিত কপি ইস্যু করা হয়।
এদিকে রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যা চালানোর বিষয়ে দুতার্তের বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করেছে মিয়ানমার। দেশটির সরকারের মুখপাত্র জ হতে বলেছেন, দুতার্তের বক্তব্যে ঘটনার প্রকৃত চিত্র উঠে আসেনি।

তিনি আরও বলেন, মিয়ানমার সম্পর্কে কিছুই জানেন না দুতার্তে। সংযত না হয়ে কথা বলাই তার স্বভাব। তাই তিনি এসব কথা বলেছেন।

উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট মিয়ানমারে রাখাইনে দেশটির সেনাবাহিনীর অভিযান শুরু হলে জীবন বাঁচাতে বাংলাদেশে পালিয়ে আসে প্রায় ৭ লাখ রোহিঙ্গা।

উপরে