শিরোনাম
অর্ন্তবর্তী সরকারের প্রধান চ্যালেঞ্জ রাষ্ট্র সংস্কার ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণ যাচ্ছে রিপাবলিকানদের হাতে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের জার্মানিতে ইরানের সব কনস্যুলেট বন্ধ ঘোষণা কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলায় ভারতীয় সেনা নিহত সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর শ্রীলঙ্কায় আগাম ভোটে বড় জয় পেল বামপন্থী প্রেসিডেন্ট অনূঢ়ার জোট নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 15 April, 2018 00:13

ঐতিহ্যবাহী পাকিস্তানি বন্দরে সিল্ক রোড বানাবে চীন

ঐতিহ্যবাহী পাকিস্তানি বন্দরে সিল্ক রোড বানাবে চীন
মেইল ডেস্ক :

নতুন করে সেজে উঠতে চলেছে পাকিস্তানের গোয়াদর বন্দর। এজন্য কয়েক লাখ ডলারের উন্নয়ন প্রকল্প আনছে চীন। একবিংশ শতকে সেখানে একটি সিল্ক রোড করার পরিকল্পনা নিয়ে মাঠে নেমেছে চীন ও পাকিস্তান। 

আরব সাগরে অবস্থিত গোয়াদর বন্দরকে বলা হয় “গেট অফ উইন্ড।” এর কৌশলগত অবস্থানের জন্য পাকিস্তানের পরবর্তী ইকোনমিক হাব হিসেবে নির্বাচিত হতে চলেছে জায়গাটি। এই জায়গাটি চীন-পাকিস্তানের ইকোনমিক করিডোরের জন্য নির্বাচিত করা হয়েছে।

২০১৩ সালে ভারত মহাসাগরের সাহায্যে পশ্চিম চীনের সঙ্গে পাকিস্তানের যোগাযোগের জন্য এই প্রজেক্টের পরিকল্পনা করা হয়েছিল। বেজিংয়ের “One Belt One Road” প্রজেক্টের এটি একটি বড় অংশ। ৬৫টি দেশ এর সঙ্গে জড়িত আছে। আফ্রিকা, এশিয়া ও ইউরোপের মতো দেশে নেটওয়ার্ক বিস্তার করার জন্য উদ্যোগ নিয়েছে বেজিং।

প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে এটি পাকিস্তানকে সাহায্য করবে বলে মনে করা হচ্ছে। গোয়ারের জন্য গোটা দেশ উপকৃত হবে। জানিয়েছেন গোয়াদর পোর্ট অথরিটির চেয়ারম্যান দোস্তান খান জামালদিনি।

এই জায়গার উন্নতি হলে বালোচিস্তানের সঙ্গে যোগাযোগ সহজ হয়ে যাবে। পাকিস্তানের এটি সবচেয়ে সংকটপূর্ণ এলাকা। সেখানে বিচ্ছিন্নতাবাদীরা দশকের পর দশক ধরে হিংসা চালাচ্ছে। জামালদিনি জানিয়েছেন, চিন তাদের খুব শক্তিশালী সহায়ক। চীনাদের সাহসিকতার তারিফ করেন তিনি।

গোয়াদরের ওপর অনেক দিন ধরেই নজর রাখবে চীন। সিঙ্গাপুরের একটি দলেরও নজর ছিল এই বন্দরের দিকে। কিন্তু ২০১৩ সালে চীনাদের কাছে পিছিয়ে যায় তারা।

উপরে