শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় নিহত ৩ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ব্রাজিলে বাস দুর্ঘটনায় ৩৮ জনের মৃত্যু নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 18 April, 2018 13:02

তুরস্কে মসজিদে পুরুষের পাশে নামাজ পড়তে চান নারীরা

তুরস্কে মসজিদে পুরুষের পাশে নামাজ পড়তে চান নারীরা
আন্তর্জাতিক ডেস্ক :

ইস্তাম্বুলের মসজিদগুলোয় সম্প্রতি এক নতুন প্রতিবাদ-বিক্ষোভ করছেন নারী নামাজিরা। সেখানে নারী ও পুরুষ নামাজিদের কঠোরভাবে আলাদা রাখা হয়। আর একেই চ্যালেঞ্জ করেছেন তারা। 

সেখানকার এক বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী জয়নব বলেন, আপনি যেখানে নামাজ পড়ছেন সেখান থেকে ইমাম বা অন্য নামাজিদের যদি দেখা না যায়, তাহলে অন্যদের থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন মনে হয়।

নারীদের জন্য নামাজের জায়গাটা প্রায়ই হয় ওপর তলায়, পেছনের দিকে। মার্চ মাসে একজন নারী এ নিয়ম ভঙ্গ করলে তাকে মসজিদ থেকে বের করে দেওয়া হয়। এরপর থেকে 'মসজিদে নারীরা' নামে এই প্রচারাভিযান শুরু হয়। প্রায় ৪০ জন নারী ওই মসজিদে যান ও তারা প্রধান হলেই নামাজ পড়েন।

তুরস্কের সংবাদপত্রে কলাম লেখেন হিলাল কাপলান। নারীদের পুরুষের সঙ্গে নামাজ পড়ার বিরুদ্ধে যারা আপত্তি তুলেছিলেন তিনি তাদের একজন। তিনি বলেন, নারীদের বোঝা উচিত তারা সবাইকে দেখতে পারে, কিন্তু তাদের যেন কেউ দেখতে না পায়।

আর 'মসজিদে নারীরা' নামে প্রচারাভিযানে অংশ নেওয়া একজন নারী বলেন, আমরা পুরুষের সঙ্গে লেখাপড়া করছি, কাজ করছি, কিন্তু মসজিদে আমাদের পেছনে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। আমি একজন পুরুষ বন্ধুর পাশে বসে পড়াশুনা করতে পারি। কিন্তু মসজিদে তা হচ্ছে না। একেক সময় আমি নামাজের জায়গা পাই না। মসজিদের পরিবেশ উপভোগ করতে পারি না। ফলে পুরুষরা যেমন এক সঙ্গে নামাজ পড়ার চেতনাকে উপলব্ধি করতে পারে, আমরা তা পারি না। তবে আমি বিশ্বাস করি, একটা সময় লোকে আমাদের ইতিবাচকভাবে দেখতে সক্ষম হবে। এসব আপত্তি তখন কমে যাবে।

উপরে