শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস প্রযুক্তিগত ত্রুটি, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচল বন্ধ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ২০২৪ সালে হতাহত ৪ লাখ ৩০ হাজার রুশ সেনা, দাবি ইউক্রেনের নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 12 May, 2018 01:03

ইইউ’কে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাখ্যানের আহ্বাণ ফ্রান্স ও জার্মানির

ইইউ’কে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাখ্যানের আহ্বাণ ফ্রান্স ও জার্মানির
প্রতীকী ছবি
মেইল রিপোর্ট :

ইরানের সঙ্গে ব্যবসায় জড়িত ইউরোপীয় কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাখ্যান করতে ইইউ দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ফ্রান্স এবং জার্মানি।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০১৫ সালে ইরানের সঙ্গে সই হওয়া বহুপক্ষীয় পরমাণু সমঝোতা থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে বের করে নেয়ার পর তারা এ আহ্বান জানাল।

ইইউর একটি প্রধান অংশীদারের বিরুদ্ধে ওয়াশিংটন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ায় এর নিন্দা জানিয়েছেন ফরাসি অর্থমন্ত্রী ব্রোনো লি মায়েরে।

‘লি প্যরিসিয়েন’ সংবাদপত্রকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে লি মায়েরে বলেন, ‘আমরা মনে করি যুক্তরাষ্ট্রের এ ধরনের নিষেধাজ্ঞা অগ্রহণযোগ্য।’

নিজেদের কোম্পানির স্বার্থ রক্ষায় ইইউর দেশগুলো প্রয়োজনীয় সবকিছু করবে বলেও দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি।

তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র পরমাণু সমঝোতা থেকে বের হয়ে যাওয়ার ফলে সৃষ্ট পরিস্থিতির জন্য ইউরোপের দেশগুলো কোনোভাবেই এ জন্য খেসারত দেবে না।

যুক্তরাষ্ট্রের ইরানবিরোধী নিষেধাজ্ঞার কবল থেকে নিজেদের রক্ষার জন্য ইউরোপের দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

অর্থমন্ত্রী লি মায়েরে বলেন, ইরানের সঙ্গে বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ইউরোপীয় ইউনিয়নের 'অর্থনৈতিক সার্বভৌমত্ব' রক্ষার জন্য এ জোটের সব দেশকে এগিয়ে আসতে হবে।

এদিকে জার্মানির অর্থমন্ত্রী ওলাফ ক্লোলজ বলেছেন, ইরানের পরমাণু সমঝোতা থেকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বের হয়ে যাওয়ার ফলে সৃষ্ট নেতিবাচক প্রভাব থেকে ইউরোপের কোম্পানিগুলোকে রক্ষার জন্য তার দেশ সম্ভাব্য সব কিছু করবে।

উপরে