শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস প্রযুক্তিগত ত্রুটি, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচল বন্ধ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর সাগরে ডুবে গেল বাংলাদেশ থেকে ফেরা সেই রুশ জাহাজ নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 14 June, 2018 00:58

গাজায় ইসরাইল-মার্কিন বিরোধী বিক্ষোভ চলবে

গাজায় ইসরাইল-মার্কিন বিরোধী বিক্ষোভ চলবে
হামাসের রাজনৈতিক দপ্তরের প্রধান ইসমাইল হানিয়া
মেইল রিপোর্ট :

ফিলিস্তিনের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের রাজনৈতিক দপ্তরের প্রধান ইসমাইল হানিয়া বলেছেন, অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় দখলদারবিরোধী বিক্ষোভ মিছিল অধিকৃত বায়তুল মুকাদ্দাসের ব্যাপারে ওয়াশিংটনের নতুন নীতির বিরুদ্ধে একটি জনপ্রিয় প্রতিবাদে রূপ নিয়েছে।

রাশিয়ার স্পুটনিক সংবাদ সংস্থাকে সোমবার দেয়া এক সাক্ষাৎকারে ইসমাঈল হানিয়া বলেন, গাজা উপত্যকায় ইসরাইল এবং মার্কিন বিরোধী বিক্ষোভের মাধ্যমে গাজাবাসীরা ফিলিস্তিনিদের পরিস্থিতি সম্পর্কে বিশ্ববাসীর মনোযোগ আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছেন।

এসব জনপ্রিয় বিক্ষোভ সমাবেশ ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের নেতৃত্বে সংঘটিত হয়েছে।

হানিয়া বলেন, আমি বিক্ষোভকারীদের ধন্যবাদ জানাই যে এর মাধ্যমে কিছু লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে এবং চূড়ান্ত লক্ষ্যে না পৌঁছা পর্যন্ত তারা তাদের এ বিক্ষোভ অব্যাহত রাখবে।

তিনি আরো বলেন, নিজেদের হারানো ভূমিতে ফিরে যাওয়ার অধিকার নিশ্চিত করতে এসব বিক্ষোভ ফিলিস্তিনি জনগণকে সহায়তা দেবে।

ইসমাইল হানিয়া তার সাক্ষাৎকারের অন্য অংশে ফিলিস্তিনি জাতি ও প্রতিরোধ সংগ্রামে সমর্থন দেয়ার জন্য ইরান ও সিরিয়ার প্রশংসা করেছেন।

তিনি বলেন, সিরিয়ার সরকার এবং জনগণ সব সময় ফিলিস্তিনি জনগণের পাশে ছিলেন এবং তাদের অধিকারের প্রতি সমর্থন দিয়েছে।

হামাস প্রধান বলেন, "ইরান হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের গুরুত্বপূর্ণ একটি দেশ। এই দেশটির সঙ্গে হামাসের সম্পর্ক এখন কৌশলগত পর্যায়ে উন্নীত হয়েছে। এটা বলা যায় যে, হামাস ও ইরানের মধ্যে এখন সর্বোত্তম ও সবচেয়ে উচ্চ পর্যায়ের সম্পর্ক বিরাজ করছে।"

উপরে