শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস প্রযুক্তিগত ত্রুটি, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচল বন্ধ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর সাগরে ডুবে গেল বাংলাদেশ থেকে ফেরা সেই রুশ জাহাজ নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 28 June, 2018 15:38

সু চি’কে সেনাপ্রধানের হুমকির খবর অস্বীকার!

সু চি’কে সেনাপ্রধানের হুমকির খবর অস্বীকার!
মেইল রিপোর্ট :

মিয়ানমারের সেনাপ্রধানের বিরুদ্ধে ‘সেনা অভ্যুত্থানে’র হুমকি দেওয়ার বিষয়টি সত্য নয় বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট কার্যালয় পরিচালক জেনারেল উ জো তাই। 

তিনি বলেন, মিয়ানমার সেনাপ্রধান সিনিয়র-জেনারেল মিন অং হ্লেইং এমাসের শুরুতে প্রেসিডেন্ট, স্টেট কাউন্সিলর, ভাইস প্রেসিডেন্ট ও উপ সেনাপ্রধানের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সেনা অভ্যুত্থানের কোনও হুমকি দেননি।

বুধবার মিয়ানমারের রাজধানী ন্যেপিতোর এক গণমাধ্যমে জো তাই বলেন, খবরটি সম্পূর্ণই মিথ্যা। এরমধ্যে একবিন্দু সত্যও কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না।

উল্লেখ্য, গত শনিবার থাইল্যান্ডের অন্যতম শীর্ষ দৈনিক ব্যাংকক পোস্টে প্রকাশিত এক অনুসন্ধানী রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, রাখাইনে হত্যা ও ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত এবং রোহিঙ্গা মুসলিমদের ফিরিয়ে আনার ইস্যুতে সু চি এবং সেনাবাহিনীর সম্পর্ক বিপজ্জনক দিকে মোড় নিয়েছে। 

সেনাপ্রধানের ঘনিষ্ঠ একজন সাবেক সিনিয়র সেনা কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, তদন্তে বিদেশিকে রাখার বিষয়টি সেনাবাহিনী কোনোভাবেই গ্রহণ করবে না। এই ‘রেড-লাইন’ অতিক্রম করা যাবে না।

প্রতিবেদনটিতে শীর্ষ সেনা কম্যান্ডের সাথে সম্পর্কিত একাধিক সূত্র উল্লেখ করে লেখা হয়েছে যে, সু চির সঙ্গে একটি বৈঠকে জেনারেল মিন অং হ্লেইং অত্যন্ত ক্ষুব্ধ ছিলেন, এমনকি তিনি অভ্যুত্থানেরও হুমকি দেন। সেনাপ্রধান সু চিকে বলেন, আপনি সরকার চালাতে না পারলে সেনাবাহিনী ক্ষমতা ফিরিয়ে নেবে।

প্রসঙ্গত, মিয়ানমারের সংবিধান অনুযায়ী, সেনাবাহিনী যদি মনে করে দেশে বা দেশের কোনো অঞ্চলে নিরাপত্তার হুমকি তৈরি হয়েছে, তাহলে তারা পুরো দেশের বা ঐ নির্দিষ্ট অঞ্চলের প্রশাসন চালানোর অধিকার নিয়ে নিতে পারবে। 

উপরে