শিরোনাম
৮ নভেম্বর লন্ডনে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া! মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণ যাচ্ছে রিপাবলিকানদের হাতে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের জার্মানিতে ইরানের সব কনস্যুলেট বন্ধ ঘোষণা কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলায় ভারতীয় সেনা নিহত সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর প্রশান্ত মহাসাগরে মিলল বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রবাল নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 28 August, 2018 14:44

মিয়ানমার জেনারেলদের বিচার দাবি, নেদারল্যান্ডস-কুয়েতের সমর্থন

মিয়ানমার জেনারেলদের বিচার দাবি, নেদারল্যান্ডস-কুয়েতের সমর্থন
মেইল রিপোর্ট :

জাতিসংঘে নেদারল্যান্ডস ও কুয়েতের প্রতিনিধিরা বলেছেন, রোহিঙ্গাদের গণহত্যার দায়ে মিয়ানমারের জেনারেলদের বিচারের আওতায় আনার দাবিকে তারা সমর্থন করেন।

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে নেদারল্যান্ডসের স্থায়ী প্রতিনিধি কারেল ভ্যান অসটারোম বলেন, রাখাইনে যে নৃশংসতা সংঘটিত হয়েছে, তাতে আমরা উদ্বিগ্ন। যারা এর সঙ্গে জড়িত, তাদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন তিনি।

কারেল ব্যান অসটারোম মিয়ানমারের ঘটনাবলিকে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে নিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান।

কুয়েতের স্থায়ী প্রতিনিধি মানসুর আল ওতাবি বলেন, মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের গণহত্যায় দায়ীদের বিচারের আওতায় আনতে কার্যক্রমকে তার দেশ সমর্থন জানায়।

সোমবার জাতিসংঘের এক তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গণহত্যার উদ্দেশ্য নিয়ে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী রাখাইনে ব্যাপক হত্যাকাণ্ড ও গণধর্ষণ চালিয়েছে।

এ ভয়াবহ অপরাধের দায়ে দেশটির সেনাপ্রধান ও আরও পাঁচ জেনারেলকে আন্তর্জাতিক আইনের অধীন বিচারের মুখোমুখি করারও সুপারিশ করা হয়েছে।

রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে অভিযানে গণহত্যার অভিযোগে মিয়ানমারের কর্মকর্তাদের বিচারের মুখোমুখি করার প্রকাশ্য আহ্বান জানিয়ে জাতিসংঘের এটিই প্রথম কোনো প্রতিবেদন। এতে দেশটির বিচ্ছিন্নতা আরও বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে।

এতে মিয়ানমারের ওপর অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ ও কর্মকর্তাদের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘের তদন্তকারীরা।

প্রতিবেদনে হেগের আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে সন্দেহভাজন কর্মকর্তাদের বিচার করতে একটি অস্থায়ী ট্রাইব্যুনাল গঠনেরও নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

এতে বেসামরিক নাগরিকদের রক্ষায় নিজের নৈতিক কর্তৃত্ব ব্যবহারে ব্যর্থ হওয়ায় মিয়ানমারের নেত্রী শান্তিতে নোবেলজয়ী অং সান সু চিকেও দায়ী করা হয়েছে।

উপরে