শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস প্রযুক্তিগত ত্রুটি, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচল বন্ধ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর সাগরে ডুবে গেল বাংলাদেশ থেকে ফেরা সেই রুশ জাহাজ নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 4 September, 2018 01:22

ভুয়া ছবি দিয়ে বই ছাপানোয় ক্ষমা চাইলো মিয়ানমার সেনাবাহিনী

ভুয়া ছবি দিয়ে বই ছাপানোয় ক্ষমা চাইলো মিয়ানমার সেনাবাহিনী
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়কার এই ছবিকে ১৯৪০-র দশকে মিয়ানমারের দাঙ্গা ছবি হিসেবে উল্লেখ করে সেনাবাহিনী
মেইল রিপোর্ট :

মিয়ানমারে রোহিঙ্গা সংকট তুলে ধরতে একটি বইয়ে ‘ভুল ছবি’ ছাপানোর জন্য বিরল এক ঘটনায় ক্ষমা চেয়েছে দেশটির সেনাবাহিনী। 

সোমবার মিয়ানমার সেনাবাহিনী বইটিতে দুটি ভুয়া ছবি ছাপানোর বিষয়টি স্বীকার করেছে। 

সোমবার মিয়ানমার সেনাবাহিনীর অফিসিয়াল দৈনিক মিয়াওয়াদিতে এ নিয়ে এক বিবৃতি প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে ‘মিয়ানমারের রাজনীতি ও তাতমাদো: প্রথম পর্ব’ শিরোনামে বইয়ে দুটি ভুল ছবি দেয়ায় ক্ষমা চায় মিয়ানমার সেনাবাহিনী।

তাঞ্জানিয়া ও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ছবির দিকে ইঙ্গিত করে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর প্রকাশনা শাখা তাদের ওই বিবৃতিতে জানিয়েছে, বইয়ে দুটি ভুল ছবি ছাপা হয়েছিল।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আমরা পাঠক এবং ওই ছবি দুটির মালিকদের কাছে আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি।

তবে রোহিঙ্গা শরণার্থীবোঝাই নৌকার যে ছবিটি বইয়ে ছাপা হয়েছে, সেটি নিয়ে ওই বিবৃতিতে কিছু বলা হয়নি।

এদিকে এ বিষয়ে মন্তব্যের জন্য মিয়ানমার সরকারের মুখপাত্র জ হতয়ে এবং সেনাবাহিনীর মুখপাত্র মেজর জেনারেল তুন তুন নি’র সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

এর আগে শুক্রবার বার্তা সংস্থা রয়টার্স সেনাবাহিনীর ওই বই নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। সেখানে তারা জানায়, বইটির ৮০টি ছবির মধ্যে অন্তত তিনটি ছবি ভুয়া। যেগুলো অন্য ঘটনা ও প্রেক্ষাপটের ছিল। কিন্তু মিয়ানমারের সেনাবাহিনী তাদের বইয়ে ওই ছবিগুলোকে রাখাইনে রোহিঙ্গা সংকটের বলে দাবি করেছে।

উল্লেখ্য, গত জুলাইয়ে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর ‘ডিপার্টমেন্ট অব পাবলিক রিলেশনস অ্যান্ড সাইকোলজিক্যাল ওয়ারফেয়ার’ ইংলিশ ও বার্মিজ ভাষায় এই বইটি প্রকাশ করে।

উপরে