শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস প্রযুক্তিগত ত্রুটি, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচল বন্ধ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর সাগরে ডুবে গেল বাংলাদেশ থেকে ফেরা সেই রুশ জাহাজ নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 4 September, 2018 01:23

লিবিয়ার কারাগার থেকে ৪০০ বন্দির পলায়ন

লিবিয়ার কারাগার থেকে ৪০০ বন্দির পলায়ন
মেইল রিপোর্ট :

কয়েকটি সশস্ত্র গোষ্ঠীর মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের সুযোগে লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলির কাছে একটি কারাগার থেকে অন্তত ৪০০ বন্দি পালিয়ে গেছে।

ত্রিপোলির নিকটবর্তী আইন জারা কারাগারের বন্দিরা জেলখানার দরজা ভেঙে সদলবলে বেরিয়ে যায়। পুলিশ আরও জানিয়েছে, কারাগারের নিরাপত্তা রক্ষীরা প্রাণভয়ে পলায়নরত বন্দিদের বাধা দেয়ার চেষ্টা করেননি।  

সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে সংঘর্ষের জের ধরে লিবিয়ার জাতিসংঘ-সমর্থিত সরকার নগরীতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করতে বাধ্য হয়েছে।

আইন জারা কারাগারে আটক বন্দিদের বেশিরভাগ সাবেক লিবীয় নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির অনুসারী বলে জানা গেছে। ২০১১ সালে গাদ্দাফিবিরোধী গণঅভ্যুত্থানের সময় এসব ব্যক্তি বিক্ষোভ দমন করতে গিয়ে বহু মানুষকে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

২০১১ সালের শেষ দিকে গাদ্দাফি ক্ষমতাচ্যুত ও নিহত হওয়ার পর থেকে লিবিয়ায় সহিংসতা অব্যাহত রয়েছে। গাদ্দাফি সরকারের পতনের পর দেশটিতে বহু সশস্ত্র গোষ্ঠীর জন্ম হয় এবং এসব গোষ্ঠী এক একটি এলাকার নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করে। বর্তমানে জাতিসংঘ-সমর্থিত একটি সরকার রাজধানী ত্রিপোলির ক্ষমতায় থাকলেও লিবিয়ার বেশিরভাগ এলাকা সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো নিয়ন্ত্রণ করছে।

উপরে