শিরোনাম
জুলাই আন্দোলনের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের অর্থদাতা ডিসি অফিসের নাজির বহাল তবিয়তে! প্রযুক্তিগত ত্রুটি, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচল বন্ধ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ২০২৪ সালে হতাহত ৪ লাখ ৩০ হাজার রুশ সেনা, দাবি ইউক্রেনের নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 20 September, 2018 12:41

আলোচনায় বসতে মোদিকে ইমরানের চিঠি

আলোচনায় বসতে মোদিকে ইমরানের চিঠি
মেইল রিপোর্ট :

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ভারতের সঙ্গে পুনরায় আলোচনা শুরু করতে চেয়ে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি দিয়েছেন। নিউইয়র্কে চলমান জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে এই মাসের শেষে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাহমুদ কোরেশী এবং ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের বৈঠকের কথা বলেছেন তিনি।

এর আগে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দুই দেশের মধ্যে একটা অর্থবহ এবং গঠনমূলক সম্পর্কে তৈরির আগ্রহের প্রেক্ষিতে এ চিঠি দিলেন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। এর আগে পাকিস্তানের নব-নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী তার বিজয়ী ভাষণে বলেছিলেন দু'দেশের সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে ভারত যদি এক ধাপ এগিয়ে আসে তাহলে পাকিস্তান দুই ধাপ এগিয়ে যাবে।

গত কয়েকসপ্তাহ ধরে এই কানাঘুষা চলছিলো যে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে সুষমা স্বরাজ এবং মাহমুদ কোরেশী মধ্যে বৈঠক হবে কিনা। গত মাসে পাকিস্তানে নতুন সরকার ক্ষমতায় আসার পর এ চিঠির মাধ্যমে দুই দেশের পারস্পরিক সম্পর্ক উন্নয়নে আলোচনার জন্য প্রথম আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব দিলেন ইমরান খান।

কূটনৈতিক সূত্রে জানা যায়, ইমরান খান বলেছেন তিনি দ্বি-পাক্ষিক আলোচনা পুনরায় শুরু করতে চান। এর আগে ২০১৫ সালে আলোচনা শুরু হলেও পাঠানকোট হামলার কারণে তা বন্ধ হয়ে যায়। এরই প্রেক্ষিতে ইমরান খান বলেন ভারত এবং পাকিস্তানের গুরুত্বপূর্ণ পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা উচিত। বিশেষ করে সন্ত্রাসবাদ এবং কাশ্মিরের মতো বিতর্কিত বিষয়গুলো নিয়ে দ্বি-পাক্ষিক আলোচনা করতে হবে।

এর আগে ২০১৫ সালে ডিসেম্বরে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ এশিয়া সম্মেলনে যোগ দিতে ইসলামাবাদ সফরে যান। সেটাই দু'দেশের মধ্যে শেষ আনুষ্ঠানিক আলোচনা।

উপরে