শিরোনাম
৮ নভেম্বর লন্ডনে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া! মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণ যাচ্ছে রিপাবলিকানদের হাতে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের জার্মানিতে ইরানের সব কনস্যুলেট বন্ধ ঘোষণা কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলায় ভারতীয় সেনা নিহত সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর প্রশান্ত মহাসাগরে মিলল বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রবাল নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 21 September, 2018 13:50

রোহিঙ্গা নির্যাতনকে গণহত্যা স্বীকৃতি দিয়ে কানাডার পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

রোহিঙ্গা নির্যাতনকে গণহত্যা স্বীকৃতি দিয়ে কানাডার পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
মেইল রিপোর্ট :

মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর সংঘটিতে অপরাধকে গণহত্যা স্বীকৃতি দিয়ে কানাডার পার্লামেন্ট একটি প্রস্তাব পাস করেছে। বৃহস্পতিবার কানাডার পার্লামেন্টে এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব তোলা হলে তা সর্বসম্মতিক্রমে পাস হয়। 

কানাডার পার্লামেন্টের ওই প্রস্তাবে জাতিসংঘের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশনের প্রতিবেদনও লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশনের ওই প্রতিবেদনে রাখাইনে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে ধর্ষণ, হত্যা, নির্যাতন এবং ঘর-বাড়ি পুড়িয়ে দেয়ার মতো মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

জাতিসংঘ ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশন আরও জানায়, রাখাইনে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর অভিযানে ব্যাপকহারে হত্যা, গণধর্ষণ ‘গণহত্যার উদ্দেশ্য’ নিয়েই চালানো হয়েছে। আর এজন্য মিয়ানমার সেনাবাহিনী প্রধানসহ আরও ছয় সেনা কর্মকর্তাকে মানবতাবিরোধী অপরাধে বিচারের মুখোমুখি করা উচিত।

এদিকে এই প্রস্তাব পাস করার মাধ্যম ‘ওই নৃশংসতাকে’ স্বীকৃতি দেয়ায় দেশটির পার্লামেন্টের সদস্যদের প্রশংসা করেছেন কানাডার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ক্রিস্টিয়া ফ্রিল্যান্ড।

অন্যদিকে মানবাধিকার সংগঠনগুলো কানাডার এমন পদক্ষেপের সাধুবাদ জানিয়েছে। তারা বলছে, কানাডার এ ধরনের ঘোষণা রোহিঙ্গা ইস্যুতে একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্জন।

এর আগে গত বছর জাতিসংঘ রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সহিংস অভিযানকে জাতিগত শুদ্ধি অভিযান হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।

উল্লেখ্য, মিয়ানমারের নেত্রী অং সান সু চি কানাডারও নাগরিক। তাই কানাডার এ ধরনের পদক্ষেপ সু চির ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি হবে বলেই মনে করা হচ্ছে।

গত বছরের ২৫ আগস্ট রাখাইনে মিয়ানমার সেনাবাহিনী অভিযান শুরু করলে প্রায় সাত লাখ রোহিঙ্গা প্রতিবেশী বাংলাদেশে পালিয়ে আসে।

উপরে