শিরোনাম
৮ নভেম্বর লন্ডনে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া! মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণ যাচ্ছে রিপাবলিকানদের হাতে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের জার্মানিতে ইরানের সব কনস্যুলেট বন্ধ ঘোষণা কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলায় ভারতীয় সেনা নিহত সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর প্রশান্ত মহাসাগরে মিলল বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রবাল নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 17 December, 2018 01:25

ব্রিটেনে ফুটপাতে রাত কাটায় ২৪ হাজার ফকির-মিসকিন

ব্রিটেনে ফুটপাতে রাত কাটায় ২৪ হাজার ফকির-মিসকিন
মেইল রিপোর্ট :

ব্রিটেনে রাস্তায়-ফুটপাতে রাত কাটায় ২৪ হাজারেরও বেশি ফকির-মিসকিন। রাস্তা ছাড়াও ঘরহীন অসহায় এ মানুষগুলোকে ট্রেন ও বাসের মতো গণপরিবহনেও ঘুমাতে দেখা যায়। 

বেসরকারি দাতব্য সংস্থা ক্রাইসিসের এক রিপোর্টে বিশ্বের অন্যতম উন্নত দেশটিতে ঘরহীন সুবিধাবঞ্চিত মানুষের এ করুণচিত্র তুলে ধরা হয়েছে।

হ্যারিয়ট-ওয়াট বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের প্রস্তুত রিপোর্টটি বৃহস্পতিবার প্রকাশিত হয়েছে। দেশটিতে প্রতি বছরই আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে ঘরহীন মানুষের সংখ্যা। রিপোর্ট মতে, গত ৮ বছরে এই সংখ্যা বেড়েছে ১২০ শতাংশ বা ৫ গুণ। কিন্তু সরকারি হিসাবে এই সংখ্যা সবসময় কম দেখানো হয়। খবর দ্য গার্ডিয়ানের।

দাতব্য সংস্থা ক্রাইসিসের রিপোর্টে বলা হয়েছে, রাস্তা, তাঁবু, ট্রেন বা বাসে ঘুমিয়ে কাটায় ব্রিটেনজুড়ে এমন মোট ২৪ হাজার ৩০০ মানুষকে পাওয়া গেছে। তবে সরকারি হিসাবে এ ধরনের মানুষের সংখ্যা মাত্র চার হাজার ৭৫১ জন।

ঘরহীন মানুষের সরকারি এই হিসাবে সামাজিক সমস্যাটির প্রকৃত চিত্র তুলে ধরতে ব্যর্থ হয়েছে বলে নিশ্চিত করা হয়েছে রিপোর্টটিতে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, এসব মানুষ খাদ্য, বস্ত্র ও বাসস্থানসহ সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। আগামী ক্রিসমাস দিনেও এভাবেই রাস্তাগুলোতে ঘুমিয়ে থাকতে দেখা যাবে তাদের। ব্রিটেনের তিনটি রাজ্যের মধ্যে এদের সংখ্যা ইংল্যান্ডেই সবচেয়ে বেশি। ২০১০ সাল থেকে রাজ্যটিতে এই সংখ্যা ১২০ শতাংশ বেড়েছে।

অন্যদিকে স্কটল্যান্ডে বেড়েছে মাত্র ৫ শতাংশ। এই সময়ে এদের সংখ্যা ৭৫ শতাংশ বেড়েছে ওয়েলস রাজ্যটিতে। ক্রাইসিসের প্রধান নির্বাহী জন স্পার্কস বলেন, ক্রিসমাস আমাদের সবচেয়ে আনন্দের একটি উৎসব। কিন্তু এ দিনেও হাজার হাজার মানুষকে রাস্তার পাশে, তাঁবুতে এবং গণপরিবহনে অসহায়ভাবে ঘুরে বেড়াতে দেখা যাবে। এদিন বেশির ভাগ মানুষ পরিবার নিয়ে ভালো ভালো খাবার খাবে।

উপরে