শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় নিহত ৩ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার রাসায়নিক প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান বোমা হামলায় নিহত ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ভূমিকম্পে ভানুয়াতুতে নিহত বেড়ে ১৪ নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 13 February, 2019 20:37

হেডফোনে শ্রবণশক্তি হারাবে ১০০ কোটি মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

হেডফোনে শ্রবণশক্তি হারাবে ১০০ কোটি মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
মেইল ডেস্ক :

২০৫০ সালে ৯০০ মিলিয়ন বা ৯শ’ কোটির অধিক মানুষ শ্রবণশক্তি হারাবে। অর্থাৎ প্রতি দশজনের একজন, যা তাদের জীবনকে অক্ষম করে দেবে। এবং অপ্রতিরোধ্য এই রোগের চিকিৎসার জন্য বছরে ৭৫০ বিলিয়ন ডলার খরচ পড়বে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)-এর এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

এতে বলা হয়, স্মার্ট ফোনসহ বিভিন্ন মোবাইল ডিভাইস ব্যবহারের কারণে বিশ্বের ১শ’ কোটির বেশি যুবক শ্রবণশক্তি হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছে।

সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, আগামী ৩ মার্চে বিশ্ব শ্রবণ দিবসের আগেই তারা নতুন আন্তর্জাতিক মানদণ্ড ইস্যু করেছে।

মঙ্গলবার ডব্লিউএইচও’র এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ব্যক্তিগত ইয়ারফোনের মাধ্যেমে মাত্রাতিরিক্ত এবং উচ্চ আওয়াজে মিউজিক শোনার কারণে শতকরা ৫০ ভাগ যুবক শ্রবণশক্তি হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছে। যাদের বয়স ১২ থেকে ৩৫ এর মধ্যে। অর্থাৎ ১.১ বিলিয়ন যুবক। খবর ফোর্বসের।

সংস্থাটি আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়নের সঙ্গে সমন্বয় একটি আন্তর্জাতিক মানদণ্ড ইস্যু করেছে। যাতে স্মার্ট ফোনসহ অডিও মিডিয়া প্লেইয়ার তৈরির বিষয়ে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। যাতে এগুলো দিয়ে নিরাপদে শোনা যায়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রাপ্ত তথ্য মতে, বিশ্বের শতকরা পাঁচ ভাগ অর্থাৎ ৪৬৬ মিলিয়ন মানুষ শ্রবণশক্তি হারিয়ে আক্রান্ত, যা তাদেরকে অক্ষম করে তুলছে। এর মধ্যে ৪৩২ মিলিয়ন প্রাপ্তবয়স্ক আর ৩৪ মিলিয়ন শিশু। আর এদের অধিকাংশই স্বল্প ও মধ্যম আয়ের দেশে বাস করে।

উপরে