শিরোনাম
৮ নভেম্বর লন্ডনে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া! মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণ যাচ্ছে রিপাবলিকানদের হাতে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের জার্মানিতে ইরানের সব কনস্যুলেট বন্ধ ঘোষণা কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলায় ভারতীয় সেনা নিহত সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর প্রশান্ত মহাসাগরে মিলল বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রবাল নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 17 February, 2019 11:20

রোহিঙ্গা নিপীড়নের কোনো প্রমাণ নেই দাবি মিয়ানমার সেনাপ্রধানের

রোহিঙ্গা নিপীড়নের কোনো প্রমাণ নেই দাবি মিয়ানমার সেনাপ্রধানের
মিয়ানমারের সেনাপ্রধান মিন অং হ্লেইং
মেইল রিপোর্ট :

মিয়ানমারের সেনাপ্রধান মিন অং হ্লেইং বলেছেন, বাংলাদেশে পালিয়ে যাওয়া শরণার্থীরা যা মন চায় বলেছে। কোনও প্রমাণ ছাড়া বিশ্বব্যপী সবাই যে মিয়ানমারের সমালোচনা ও নিন্দা করছে এটি দেশটির জন্য অসম্মানজনক বলেও মনে করেন তিনি।

শুক্রবার জাপানের শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যম আশাহি শিম্বুন-এ দেয়া এক দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে তিনি এই দাবি করেন।

২০১৭ সালে রোহিঙ্গা নিপীড়ন শুরুর  পর থেকে এই প্রথম আন্তর্জাতিক কোনও গণমাধ্যমে মিন অং হ্লেইং সাক্ষাৎকার দিলেন। মিয়ানমারের সংখ্যালঘু রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে গণহত্যা সংঘটনের অভিযোগে দেশটির সেনাপ্রধান ও অপর পাঁচ শীর্ষ সেনা কমান্ডারকে বিচারের মুখোমুখি করার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘের তদন্তকারীরা। এর জবাবেই এই দাবি করেছেন মিয়ানমার সেনাপ্রধানের।

২০১৭ সালে রোহিঙ্গাদের ওপর সামরিক বাহিনীর অভিযানের কারণ জানাতে গিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী মিয়ানমার সেনাঘাঁটিতে ভয়াবহ জঙ্গি হামলা করে রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীরা। তাদের গ্রেপ্তারের লক্ষ্যেই অভিযান চালানো হয়েছিল। নিপীড়ন করা হয়নি।

এদিকে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক প্রধান ফিলিপ্পো গ্রান্ডি জানিয়েছেন, তিনি মিয়ানমারের সেনাপ্রধানের কোনও সাক্ষাৎকার দেখেননি। তবে গত বছর জাতিসংঘের সঙ্গে একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করে মিয়ানমার সরকার। সেখানে রোহিঙ্গা নিপীড়নের বিষয়টি স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে। রোহিঙ্গাদের নিজ আবাসে ফিরে যাওয়ার পূর্ণ অধিকারের বিষয়েও সম্মতি প্রকাশ করেছে মিয়ানমার।

তিনি আরও বলেন, আমরা রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে কাজ করে যাচ্ছি। এটাই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য। কারও ব্যক্তিগত সাক্ষাৎকার বিবেচনার বিষয় নয়।

উপরে