শিরোনাম
আগরতলার বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশন বন্ধ ঘোষণা ডলার নিয়ে ভারত-চীন-রাশিয়াকে কড়া হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত ইউক্রেনকে জার্মানির ৬৮৫ মিলিয়ন ডলার সামরিক সহায়তা ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর দ. কোরিয়ায় সামরিক আইন জারি নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 11 April, 2019 17:24

চোখের ভেতরে বাসা বেঁধেছিল চারটি মৌমাছি!

চোখের ভেতরে বাসা বেঁধেছিল চারটি মৌমাছি!
মেইল ডেস্ক :

তাইওয়ানে এক নারীর চোখে বাসা বেঁধেছিল চারটি মৌমাছি। আকারে অনেক ছোট হওয়ায় শুরুতেই মৌমাছির বিষয়টি ধরতে পারেননি ওই নারী। চোখে ভয়াবহ যন্ত্রণা নিয়ে চিকিৎসকের কাছে যেতেই ধরা পড়ে আসল ঘটনা। 

চোখের ভেতরে আবিষ্কার করা হয় অনেক ছোট আকারের চারটি মৌমাছি। আর বিষয়টি ধরতে পেরেই রীতিমতো চমকে যান চিকিৎসক।

২৮ বছর বয়সী ওই নারীর নাম হি। তিনি জানান, আত্মীয়দের কবরের পাশে আগাছা পরিষ্কার করার সময় হঠাৎ করেই চোখে এক ধরনের বাতাস অনুভব করেন তিনি। তিনি ভেবেছিলেন, তাঁর চোখের ভেতরে ময়লা ঢুকেছে।

কিন্তু কিছু সময় পরেই চোখে অসহ্য ব্যথা শুরু হলে উপায় না পেয়ে হাসপাতালে যান তিনি।

হাসপাতালের চিকিৎসক হং বিবিসিকে বলেন, ‘ওই নারী ভালোভাবে চোখ বন্ধ করতে পারছিলেন না। পরে মাইক্রোস্কোপ দিয়ে ওই নারীর চোখের ভেতরে কালো রঙের কিছু দেখতে পাই, যেগুলো পোকামাকড়ের পায়ের মতো মনে হচ্ছিল। পরে আমি পা ধরে সেগুলোকে বের করে আনি।’ মৌমাছিগুলো এখনো জীবিত অবস্থাতেই আছে বলে জানান এই চিকিৎসক।

হাত দিয়ে চোখে ঘষাঘষি না করায় মিসেস হি অনেক ভাগ্যবান বলে জানান ডা. হং। মিসেস হি খুব দ্রুত সুস্থ হয়ে যাবেন বলেও জানান তিনি।

মৌমাছিগুলো বাতাসের কারণে চোখের ভেতরে ঢুকে আটকে গিয়েছিল বলে ধারণা করছেন ডা. হং। তিনি বলেন, ‘এই মৌমাছিগুলো মূলত মানুষদের আক্রমণ করে না। তবে তারা চোখের পানি পান করতে পছন্দ করে।’

কানসাস এন্টোলোলজিকাল সোসাইটির গবেষণা অনুযায়ী, চোখে বাসা বাঁধা মৌমাছিগুলো হ্যালিডিক্টি নামেও পরিচিত। তারা ঘামের প্রতি আকৃষ্ট এবং উচ্চ প্রোটিনের জন্য তারা চোখের পানিও পান করে থাকে।

উপরে