শিরোনাম
সব প্রতিবেশীর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ: প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আরোপে তৎপর ভারতীয় আমেরিকানরা টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের প্রথমবারের মতো ইউক্রেনে রাশিয়ার আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলায় ভারতীয় সেনা নিহত সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর গাজায় ১০০ ট্রাক ত্রাণ লুট করে নিল মুখোশ পরিহিতরা নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 15 August, 2019 13:00

মুসলিম উইঘুর নারীদের জোর করে বন্ধ্যা বানাচ্ছে চীন!

মুসলিম উইঘুর নারীদের জোর করে বন্ধ্যা বানাচ্ছে চীন!
মেইল রিপোর্ট :

মুসলিম উইঘুর নারীদের জোর করে বন্ধ্যা বানাচ্ছে চীন কর্তৃপক্ষ। দেশটির জিনজিয়াং অঞ্চলের বন্দী শিবিরগুলোতে এ কাজ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

এ সম্পর্কে বন্দী শিবিরে থাকা গুলবাহার গালিলোভা বলেন, তারা (চীন কর্তৃপক্ষ) নিয়মিত আমাদের ইনজেকশন দেয়। দরজার ছোট একটি গর্ত দিয়ে আমাদের হাত বের করতে হয়। তারপরই ইনজেকশন দেয়। ইনজেকশন দেয়ার পর আমরা বুঝতে পারি, আমাদের ঋতুস্রাব হচ্ছে না।
৫৪ বছর বয়সী গুলবাহার গালিলোভা এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চীনের ওই বন্দী শিবিরে বসবাস করছেন। অবশ্য চীন সরকার এগুলোকে ‘পুনর্বাসন কেন্দ্র’ বলে উল্লেখ করে।

বন্দী শিবিরের ভয়াবহতা উল্লেখ করে গালিলোভা বলেন, খুব অল্প জায়গার মধ্যে আরও ৫০ জন নারীর সঙ্গে আমি বন্দী শিবিরের দিনগুলো কাটাই। আমাদের এতো বাজে অবস্থার মধ্যে রাখা হয় যেন আমরা একটুকরো মাংস, মানুষ নই।

এর আগে মেহরিজুল তুরসান নামের এক নারীও একই তথ্য দিয়েছিলেন। তিনি প্রায় চার মাস বন্দী শিবিরে ছিলেন। পরবর্তীতে মানসিক রোগে আক্রান্ত এমনটি ধরা পড়ায় মুক্তি পান।

উপরে