শিরোনাম
৮ নভেম্বর লন্ডনে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া! যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের জার্মানিতে ইরানের সব কনস্যুলেট বন্ধ ঘোষণা কড়া নিরাপত্তায় নয়াদিল্লির বাংলোয় আছেন শেখ হাসিনা সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ইরানের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিলে দাঁতভাঙা জবাব পাবে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র: খামেনি নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 30 September, 2019 01:15

ফোনালাপ: ইউক্রেনে মার্কিন বিশেষ দূতের পদত্যাগ

ফোনালাপ: ইউক্রেনে মার্কিন বিশেষ দূতের পদত্যাগ
মেইল রিপোর্ট :

ইউক্রেনে যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত কার্ট ভলকার পদত্যাগ করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেন্সকির এক ফোনালাপের তথ্য ধামাচাপা দেওয়ার অভিযোগ প্রকাশের পর তিনি সরে দাঁড়ালেন।

জানা গেছে, হুইসেলব্লোয়ার (গোপন অভিযোগকারী) ওই ফোনালাপের তথ্য প্রকাশের পর বিতর্কের মুখে পড়েছেন ভলকার। তার প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছরের ২৫ জুলাই ট্রাম্প ও ইউক্রেন প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেন্সকির মাঝে ৩০ মিনিটের মতো এক ফোনালাপ হয়। 

কিন্তু, পরবর্তীতে ওই ফোনালাপের তথ্য ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করে হোয়াইট হাউসের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা। এই প্রতিবেদনে ভলকারের নামও উল্লেখ করা হয়।

হুইসেলব্লোয়ারের অভিযোগ মতে, ওই ফোনালাপে ট্রাম্প প্রতিদ্বন্দ্বী জো বাইডেন ও তার ছেলের বিরুদ্ধে একটি দুর্নীতির তদন্ত শুরু করতে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টকে চাপ প্রয়োগ করেন বলে স্পষ্ট হয়। 

ইউক্রেনের একটি গ্যাস কোম্পানির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলেন বাইডেনের ছেলে হান্টার। ২০১৬ সালে হান্টারসহ ওই গ্যাস কোম্পানির কয়েক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে এক অপরাধের অভিযোগে তদন্ত শুরু হয়। জো বাইডেন সে সময় মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে ইউক্রেনের ওপর চাপ প্রয়োগ করে ছেলের বিরুদ্ধে তদন্ত বন্ধ করেন বলে অভিযোগ ওঠে। যদিও এ অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়নি। কিন্তু প্রতিদ্বন্দ্বী বাইডেনকে ঘায়েল করতে তিনি ও তার ছেলের বিরুদ্ধে ট্রাম্প নতুন করে তদন্ত শুরু করতে নবনির্বাচিত ইউক্রেন প্রেসিডেন্টকে চাপ দেন বলে ফোনালাপে বোঝা যায়।

এ ঘটনায় বিদেশি শক্তি ব্যবহারের মধ্য দিয়ে ট্রাম্প মূলত আসন্ন নির্বাচনকেই প্রভাবিত করতে চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ উঠেছে সর্বমহলে। এর পরিপ্রেক্ষিতে তার বিরুদ্ধে তদন্তও শুরু হয়েছে। তদন্তে অভিযোগ প্রমাণ হলে অভিশংসনের মুখে পড়তে হতে পারে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে।

উপরে