শিরোনাম
সব প্রতিবেশীর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ: প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আরোপে তৎপর ভারতীয় আমেরিকানরা টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের প্রথমবারের মতো ইউক্রেনে রাশিয়ার আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলায় ভারতীয় সেনা নিহত সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর গাজায় ১০০ ট্রাক ত্রাণ লুট করে নিল মুখোশ পরিহিতরা নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 31 October, 2019 01:57

ব্রিটেনের আগাম নির্বাচন ১২ ডিসেম্বর

ব্রিটেনের আগাম নির্বাচন ১২ ডিসেম্বর
মেইল রিপোর্ট :

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের আগাম সাধারণ নির্বাচনের প্রস্তাবে সায় দিয়েছে দেশটির পার্লামেন্ট।

ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে ব্রিটেনের বেরিয়ে যাওয়া সংক্রান্ত চুক্তি ব্রেক্সিট নিয়ে গত কয়েক মাসের অচলাবস্থা চলার পর এ বিষয়ে সায় দিলেন ব্রিটিশ এমপিরা। 
 
তারা জানান ব্রেক্সিট তিন মাস পিছিয়ে দেয়ায় চুক্তিহীন ব্রেক্সিটের সম্ভাবনা বাতিল হয়ে গেছে। আগামী ১২ ডিসেম্বর দেশটিতে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

এ পরিস্থিতিতে আগাম নির্বাচনের প্রস্তাব সমর্থন করবেন বলে সোমবার সকালেই ঘোষণা দিয়েছিলেন বিরোধী লেবার দলের নেতা জেরমি করবিন।

পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ হাউস অব কমন্সে জনসনের আগাম নিবার্চনের প্রস্তাবের পক্ষে ৪৩৮ ভোট ও বিপক্ষে ২০ ভোট পড়ে। নির্বাচনী প্রস্তাবটি আইনে পরিণত হতে পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ হাউস অব লর্ডসের অনুমোদন প্রয়োজন হবে।

চলতি সপ্তাহের মধ্যেই ওই অনুমোদন পাওয়া যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে নির্বাচনী প্রচারণার জন্য দেশটির রাজনৈতিক দলগুলোকে পাঁচ সপ্তাহ সময় পাবে।

জনসন আশা করছেন, আসন্ন নির্বাচনে নিজের ব্রেক্সিট চুক্তির পক্ষে তিনি জনমত পাবেন। এর মাধ্যমে তিনি পার্লামেন্টে চলা অচলাবস্থা ভাঙতে পারবেন। ৩১ অক্টোবরের মধ্যে ব্রিটেনের ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) থেকে বের হয়ে যাওয়ার কথা থাকলেও জনসনের বিরোধিতা করে পার্লামেন্ট ওই সময়সীমাকে তিন মাস পিছিয়ে ৩১ জানুয়ারিতে নিয়ে গেছে।

ব্রেক্সিট নিয়ে বিরোধের জেরে কনজারভেটিভ পার্টির যে ২১ এমপিকে জনসন দল থেকে বের করে দিয়েছিলেন তাদের মধ্যে ১০ জনকে ফের দলে নিয়েছেন তিনি। তাদের কনজারভেটিভ পার্টির প্রার্থী হওয়ার বিষয়টিও তিনি অনুমোদন করেছে।

উপরে