শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস প্রযুক্তিগত ত্রুটি, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচল বন্ধ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর সাগরে ডুবে গেল বাংলাদেশ থেকে ফেরা সেই রুশ জাহাজ নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 25 January, 2020 01:53

করোনা ভাইরাস: নতুন হাসপাতাল তৈরি করছে চীন

করোনা ভাইরাস: নতুন হাসপাতাল তৈরি করছে চীন
মেইল রিপোর্ট :

করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসায় নতুন একটি হাসপাতাল নির্মাণ শুরু করেছে চীন। মাত্র ১০ দিনের মধ্যে হাসপাতালটি রোগীদের চিকিৎসা দেওয়ার উপযোগী করা হবে।

জানা যায়, আগামী ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে হাসপাতালটিতে রোগীরা চিকিৎসা সেবা নিতে পারবেন। ২৫ হাজার বর্গফুটের হাসপাতালটিতে শয্যাসংখ্যা থাকবে এক হাজার।

তবে চীনসহ বিশ্বব্যাপী ‘প্রাণঘাতী’ হয়ে ওঠা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসায় হাসপাতালটির শয্যাসংখ্যা খুবই কম। ভাইরাসটিতে এরইমধ্যে আট শতাধিক মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। আর মারা গেছেন অন্তত ২৬ জন।

এর আগে ২০০৩ সালে বেইজিংয়ের আশপাশে সিভিয়ার অ্যাকুইট রেসপিরেটরি সিনড্রোম বা সার্স ভাইরাস আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা দিতেও নতুন হাসপাতাল নির্মাণ করে কর্তৃপক্ষ। সে সময় ভাইরাসটির আক্রমণে চীনের মূল ভূ-খণ্ডে প্রায় সাড়ে তিনশ ও হংকংয়ে প্রায় তিনশ মানুষের মৃত্যু হয়। 

বেইজিংয়ে সেসময় যে কাঠামোতে হাসপাতাল নির্মাণ করা হয়, এবারও করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসায় নতুন হাসপাতালটি একই কাঠামোতে নির্মাণ হবে।

এরইমধ্যে ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়েছে চীনের অন্য অঞ্চলসহ থাইল্যান্ড, তাইওয়ান, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়ায়। এমনকি যুক্তরাষ্ট্রেও এ ভাইরাসে আক্রান্ত এক ব্যক্তিকে শনাক্ত করা হয়েছে। আক্রান্ত ব্যক্তিদের সবাই সম্প্রতি উহান ভ্রমণ করেছেন বা সেখানে বসবাস করেন।

এ ভাইরাস মানুষের ও প্রাণীদের ফুসফুস সংক্রমণ করতে পারে। ভাইরাসজনিত ঠাণ্ডা বা ফ্লু’র মতো হাঁচি-কাশির মাধ্যমে মানুষ থেকে মানুষে ছড়িয়ে পড়ছে করোনা ভাইরাস।

এ ভাইরাসে সংক্রমিত হওয়ার প্রধান লক্ষণগুলো হলো শ্বাসকষ্ট, জ্বর, কাশি, নিউমোনিয়া ইত্যাদি। শরীরের এক বা একাধিক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নিষ্ক্রিয় হয়ে আক্রান্ত ব্যক্তির মৃত্যু হতে পারে।

সবচেয়ে আতঙ্কের বিষয় হলো ভাইরাসটি নতুন হওয়ায় এখনো কোনো প্রতিষেধক আবিষ্কার হয়নি। এ ভাইরাস সংক্রমণ থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় সংক্রমিত ব্যক্তিদের থেকে দূরে থাকা।

উপরে