শিরোনাম
শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করা উচিত দুর্নীতির অভিযোগ অভিযুক্ত নিউ ইয়র্কের সিটি মেয়র এরিক অ্যাডামস টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের যুক্তরাজ্যে বর্ণবাদবিরোধী প্রতিবাদী বিক্ষোভ বিএসএফের প্রধান ও উপ-প্রধান পদচ্যুত সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে হুমায়ূন আহমেদ সাহিত্য পুরস্কার পেলেন ইমদাদুল হক মিলন ও মাহবুব ময়ূখ রিশাদ বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর নাইজেরিয়ায় নৌকাডুবিতে ৬৪ জনের মৃত্যুর আশঙ্কা নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 21 October, 2020 02:17

বিক্ষোভের খবর প্রচার করায় থাইল্যান্ডে টিভি চ্যানেল বন্ধ

বিক্ষোভের খবর প্রচার করায় থাইল্যান্ডে টিভি চ্যানেল বন্ধ
মেইল রিপোর্ট :

সরকার ও রাজতন্ত্রবিরোধী খবর প্রচার করায় থাইল্যান্ডে একটি টিভি চ্যানেল বন্ধ করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। 

সোমবার সরকারের ফাঁস হওয়া গোপন নথিটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়। 

থাইল্যান্ডের ডিজিটাল মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জানান, ভুয়া তথ্য প্রচার করায় ভয়েস টিভির বিরুদ্ধে কম্পিউটার ক্রাইম অ্যাক্টের আওতায়ও অভিযোগ আনা হয়। শুধু টিভি চ্যানেলই নয়, ইন্টারনেট সরবরাহকারীদের টেলিগ্রাম ব্লক করার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। 

এক নির্দেশে দেশটির একটি আদালত বলেছেন, জরুরি অবস্থা লঙ্ঘনের অভিযোগে অনলাইন টিভি স্টেশন ভয়েস টিভি বন্ধের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। 

ভয়েস টিভি ছাড়াও আরও তিনটি গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছেন আদালত। 

আদালত দ্য স্ট্যান্ডার্ড, দ্য রিপোর্টার্স, ভয়েস টিভি, প্রাচাতি ও ফ্রি ইয়ুথ মুভমেন্টের ফেসবুক পেজ বন্ধ করারও নির্দেশ দিয়েছেন। 

টেলিগ্রাম খুবই জনপ্রিয় অ্যাপ। ব্যক্তিগত ও সুরক্ষিত যোগাযোগ ব্যবস্থার অন্যতম মাধ্যম এটি। বিক্ষোভকারীরা জমায়েত হওয়ার জন্য অ্যাপটি ব্যবহার করে থাকে। অ্যাপ ব্লক করার নথিটি তৈরি করেছে দেশটির ডিজিটাল অর্থ মন্ত্রণালয়। 

এ মন্ত্রণালয় সেন্সর বোর্ড হিসেবে কাজ করে। নথিটি তারা জাতীয় সম্প্রচার ও টেলিযোগাযোগ কমিশনকে পাঠিয়েছে। এতে সব ইন্টারনেট সরবরাহকারী এবং মোবাইল নেটওয়ার্ক কোম্পানির কাছে সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে। 

ফ্রি ইয়ুথ’স গ্রুপকে ক্লক করার নির্দেশনা দিয়েছে পুলিশ। এ গ্রুপ বিক্ষোভকারীদের সংগঠিত করে আসছে। বিক্ষোভে টেলিগ্রাম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। 

চলতি বছরের মধ্য-জুলাই থেকে চলমান বিক্ষোভে আন্দোলনকারীরা প্রধানমন্ত্রী প্রায়ুথ চান ওচার পদত্যাগ, সাংবিধান পরিবর্তন ও রাজতন্ত্রের সংস্কারের দাবি জানিয়ে আসছেন। যার নেতৃত্ব দিচ্ছেন তরুণ শিক্ষার্থীরা। 

বৃহস্পতিবার থাই সরকার জরুরি অবস্থা আরোপ করলেও বিক্ষোভকারী তা অমান্য করেই রাজপথে প্রায়ুথের পদত্যাগের স্লোগান দিচ্ছেন এবং ট্যাবু ভেঙে রাজতন্ত্রের বিরুদ্ধে কথা বলছেন। তবে বিক্ষোভ ভণ্ডুল করতে জমায়েতে নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি ব্যাপক দমনপীড়ন চালাচ্ছে সরকার। 

উপরে