শিরোনাম
সব প্রতিবেশীর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ: প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাষ্ট্রে প্রথমবারের মতো শিশুর শরীরে ‘বার্ড ফ্লু’ শনাক্ত টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের ‘তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে’— ইউক্রেনের সাবেক সেনাপ্রধান কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলায় ভারতীয় সেনা নিহত সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর বাংলাদেশে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন ব্রিটেনের রাজা তৃতীয় চার্লস নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 17 April, 2021 00:26

মিয়ানমারে ‘জাতীয় ঐক্য সরকার’ ঘোষণা

মিয়ানমারে ‘জাতীয় ঐক্য সরকার’ ঘোষণা
মেইল রিপোর্ট :

মিয়ানমারে ক্ষমতা দখলকারী জান্তাদের উৎখাত করে দিতে একটি  ‘জাতীয় ঐক্য সরকার’ গঠন করেছেন আত্মগোপনে থাকা সংসদ সদস্যরা। শুক্রবার দেশটির নির্বাচিত নেত্রী অং সান সু চিকে প্রধান করে এ সরকার গঠনের কথা ঘোষণা দেওয়া হয়।

জাতীয় ঐক্য সরকারে যুক্ত হয়েছেন ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নেতারাও। ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট নামে এ সরকারের নেতৃত্বে রয়েছেন অং সান সু চি। তাকে স্টেট কাউন্সেলর পদে রেখে এর প্রেসিডেন্ট করা হয়েছে উইন মিন্টকে। সু চি ও উইন মিন্ট দু’জনেই এখন বন্দি রয়েছেন। 

শুক্রবার সু চির দলের এমপিদের গঠন করা দ্য কমিটি রিপ্রেজেন্টিং পাইডাংসু হ্লুটাও (সিআরপিএইচ) তাদের সরকারের নেতাদের নাম ঘোষণা করেছে। এতে ভাইস প্রেসিডেন্ট করা হয়েছে একজন কাচিন এবং প্রধানমন্ত্রী করা হয়েছে একজন কারেন নেতাকে। সিআরপিএইচ-এর অফিসিয়াল ফেসবুকে একজন প্রভাবশালী নেতা এ নিয়ে পোস্ট দিয়েছেন।

তিনি বলেন, আমরা এমন একটি সরকার গঠন করেছি, যার মধ্যে সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি।

জাতীয় ঐক্য সরকারের সরকারের মন্ত্রীদের তালিকায় রয়েছেন চিন, শান, সোম, কারেন এবং তা আং জাতিগোষ্ঠীর শীর্ষস্থানীয় নেতারা। ২০২০ সালের নির্বাচনের ফলের ভিত্তিতে দেশটির সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলোতে সশস্ত্র বিদ্রোহী দলগুলোসহ দেশব্যাপী অভ্যুত্থানবিরোধী রাজনীতিবিদদের মধ্য থেকে এদের বেছে নেওয়া হয়েছে।

ওই প্রভাবশালী নেতা বলেন, আমাদের এটিকে মূল থেকে টেনে আনতে হবে। আমাদের অবশ্যই তাদের নির্মূল করার চেষ্টা করতে হবে। আর কেবল জনগণই ভবিষ্যতের সিদ্ধান্ত নিতে পারে।

এদিকে জান্তারা বলছে, সিআরপিএইচ-এর সঙ্গে যারা কাজ করছে, তারা দেশদ্রোহী। এদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। এদের বেশির ভাগই এখন নতুন ‘জাতীয় ঐক্য সরকার’ এর বিভিন্ন পদে রয়েছেন।

মিয়ানমারে ১৩০ টিরও বেশি সরকারি জাতিগত সংখ্যালঘু গোষ্ঠী রয়েছে।

উপরে