শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় নিহত ৩ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার রাসায়নিক প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান বোমা হামলায় নিহত ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ভূমিকম্পে ভানুয়াতুতে নিহত বেড়ে ১৪ নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 18 November, 2022 00:12

সাবেক ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূতসহ ৬ হাজার বন্দিকে মুক্তি দিলো জান্তা সরকার

সাবেক ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূতসহ ৬ হাজার বন্দিকে মুক্তি দিলো জান্তা সরকার
মেইল রিপোর্ট :

৬ হাজারের বেশি বন্দিকে সাধারণ ক্ষমার আওতায় মুক্তি দিয়েছে মিয়ানমারের জান্তা সরকার। বৃহস্পতিবার (১৭ নভেম্বর) মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের বরাতে এ খবর জানিয়েছে ইন্ডিপেন্ডেন্ট।

খবরে বলা হয়েছে, মিয়ানমারের ক্ষমতাচ্যুত নেত্রী অং সান সুচি’র সাবেক উপদেষ্টা অস্ট্রেলিয়ার অর্থনীতিবিদ টার্নেলসহ মুক্তিপ্রাপ্তদের তালিকায় আছেন সাবেক ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূত ভিকি বোম্যান ও তার স্বামী মার্কিন নাগরিক কিয়াও। জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা জানিয়েছেন, তার দেশের চলচ্চিত্র নির্মাতা তোরু কুবোতারেকেও মুক্তি দিয়েছে জান্তা সরকার।

টার্নেলের মুক্তির খবরে জান্তা সরকারকে টুইটারের মাধ্যমে স্বাগত জানিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পেনি ওং। গত সেপ্টেম্বরে মিয়ানমারের সামরিক আদালতে টার্নেলকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তার বিরুদ্ধে মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় গোপনীয় আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ আনা হয়েছিল।

মিয়ানমারের গণমাধ্যম বলছে, জাতীয় দিবস উপলক্ষে এসব বন্দিদের মানবিক কারণে মুক্তির সিদ্ধান্ত নেয় জান্তা। তাই ৫ হাজার ৭৭৪ জন পুরুষ ও ৬৭৬ জন নারীকে সাধারণ ক্ষমার আওতায় মুক্তি দেওয়া হয়।

বন্দি মুক্তির ব্যাপারে এখন পর্যন্ত জান্তা সরকার কোনো মন্তব্য করেনি।

গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দেওয়ার পর অং সান সু চিসহ অনেক রাজনীতিককে বন্দি করে জান্তা। এ ছাড়া বহু বিদেশিকেও তারা গ্রেফতার করে। মিয়ানমারের চলমান অস্থিরতা নিরসনে দেশটির ক্ষমতাসীনদের চাপ দিয়ে আসছে পশ্চিমা দেশগুলো।

উপরে