শিরোনাম
আগে চারজন দাঁড়াত, এখন একটা মারলে ৪০ জন দাঁড়াবে: ড. ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে বন্দুক হামলায় নিহত ৩ গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত রাশিয়ার ‘হাইব্রিড আক্রমণ’ নিয়ে সতর্কতা জার্মানির ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ব্রাজিলে বাস দুর্ঘটনায় ৩৮ জনের মৃত্যু নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 20 November, 2023 23:46

টানেলে ৯ দিন আটকা ৪১ শ্রমিক, চলছে উদ্ধারচেষ্টা

টানেলে ৯ দিন আটকা ৪১ শ্রমিক, চলছে উদ্ধারচেষ্টা
মেইল রিপোর্ট :

ভারতের উত্তরাখন্ডের পাহাড়ে নির্মাণাধীন সিলকিয়ারা বেন্ড-বারকোট টানেল বা সুড়ঙ্গে ভূমিধসে আটকে পড়া ৪১ শ্রমিককে উদ্ধারে নবম দিনের মতো চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন উদ্ধারকারীরা। আগের চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার কারণে পুরোপুরি নতুন একটি খাদ খননের প্রস্তুতি চলছে।

 
 

 

 

সোমবার এক্সাভেটরগুলো হিমালয়ান রাজ্যের ওই  ঘটনাস্থল থেকে মাটি, কনক্রিট ও ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজ করছিল। গত ১২ নভেম্বর সুরঙ্গটিতে ভূমিধসের ঘটনা ঘটে। এতে শ্রমিকরা আটকা পড়েন।

আটকা পড়া শ্রমিকরা সেখানে আলো পাচ্ছেন। পাইপে করে তাদের জন্য অক্সিজেন, শুকনা খাবার, পানি ও ওষুধ পাঠানো হয়েছে। অন্তত তিন শ্রমিক আমাশয়ের অভিযোগ করেছেন। এমনটি বলেছেন কর্মকর্তারা।

সুরঙ্গ পরিকল্পনার দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা ভাস্কর খুলবে বলেন, কর্তৃপক্ষ আটকা পড়া শ্রমিকদের কাছে রান্না করা খাবার পাঠানোর পাশাপাশি ফোন কানেকশন স্থাপনের চেষ্টা করছে।  

সড়ক পরিবহনমন্ত্রী নিতিন গডকড়ী রোববার সাংবাদিকদের বলেন, সুরঙ্গে আটকা পড়া ৪১ জনের জীবন বাঁচানো সবার আগে। পাইপলাইনের মাধ্যমে আমরা তাদের কাছে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম পাঠাতে পারব।  
 
গডকড়ী বলেন, কর্মকর্তারা পাইপলাইনের মধ্য দিয়ে একটি অপটিক্যাল ফাইবার কানেকশন স্থাপনের কথা চিন্তা করছেন, যেটির মাধ্যমে ক্যামেরা বা ফোনের মাধ্যমে আটকা পড়া ব্যক্তিরা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলতে পারেন।  

খননযন্ত্র বারবার ভেঙে পড়ার পাশাপাশি ধ্বংসাবশেষ পড়ে উদ্ধার কার্যক্রম ধীর হয়ে পড়েছে।  বিশেষজ্ঞরা উত্তরাখন্ডে ব্যাপক নির্মাণকাজের প্রভাব সম্পর্কে সতর্ক করেছেন। রাজ্যের বড় অংশ ভূমিধসের ঝুঁকিতে রয়েছে।

উপরে