শিরোনাম
৮ নভেম্বর লন্ডনে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া! যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের জার্মানিতে ইরানের সব কনস্যুলেট বন্ধ ঘোষণা কড়া নিরাপত্তায় নয়াদিল্লির বাংলোয় আছেন শেখ হাসিনা সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ইরানের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিলে দাঁতভাঙা জবাব পাবে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র: খামেনি নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 27 May, 2024 01:16

ত্রিপক্ষীয় বৈঠকের আগে চীনের প্রধানমন্ত্রী-দ. কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ

ত্রিপক্ষীয় বৈঠকের আগে চীনের প্রধানমন্ত্রী-দ. কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ
মেইল রিপোর্ট :

জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার সঙ্গে ত্রিপক্ষীয় বৈঠকের একদিন আগে চীনা প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াং ও দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইয়ুন সুক-ইয়োল কূটনৈতিক ও নিরাপত্তা সংলাপ শুরু করতে সম্মত হয়েছেন। মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির বিষয়েও আলোচনা পুনরায় শুরু করতে তারা সম্মত হয়েছেন।

সোমবার তিন নেতার মধ্যকার বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। চার বছরের মধ্যে এটিই প্রথম কোনো ত্রিপক্ষীয় বৈঠক। বৈঠকটি এমন সময় হতে চলেছে যখন দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপান ঐতিহাসিক বিরোধের কারণে বিপর্যস্ত সম্পর্ক সংশোধন করতে চাইছে। পাশাপাশি চীন-মার্কিন বৈরিতা তীব্র হওয়ার মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ত্রিপক্ষীয় নিরাপত্তা অংশীদারত্ব শক্ত করছে।  

রোববার সন্ধ্যায় প্রেসিডেন্ট ইয়ুন সুক-ইয়োল দক্ষিণ কোরিয়া সফররত লি কিয়াংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। ২০২৩ সালের মার্চে দায়িত্ব নেওয়ার পর এটি তার প্রথম দক্ষিণ কোরিয়া সফর।  

বৈশ্বিক অর্থনীতিতে বর্ধিত অনিশ্চয়তার উত্স হিসেবে ইউক্রেন ও গাজা যুদ্ধের দিকে ইঙ্গিত করে ইয়ুন বলেন, চীন ও দক্ষিণ কোরিয়া আন্তর্জাতিক বিষয়ে তাৎপর্যপূর্ণ অভিন্ন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। ইয়ুন লি-কে বলেন, অভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দুই দেশের একসঙ্গে কাজ করা উচিত।  

চীনের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানায়, লি ইয়ুনকে বলেছেন, তাদের দেশের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সমস্যাগুলোকে রাজনৈতিক বা নিরাপত্তা ইস্যুতে পরিণত করার বিরোধিতা করা উচিত এবং স্থিতিশীল সরবরাহ শৃঙ্খল বজায় রাখার জন্য কাজ করা উচিত।

উপরে