শিরোনাম
আগরতলার বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশন বন্ধ ঘোষণা ডলার নিয়ে ভারত-চীন-রাশিয়াকে কড়া হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত ইউক্রেনকে জার্মানির ৬৮৫ মিলিয়ন ডলার সামরিক সহায়তা ভারতে মসজিদে ‘সমীক্ষা’ চালানো ঘিরে সংঘর্ষ, নিহত ৩ সরকারের সমালোচনামূলক গান, ইরানি র‍্যাপারের মৃত্যুদণ্ড ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর দ. কোরিয়ায় সামরিক আইন জারি নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 28 November, 2024 22:43

অস্ট্রেলিয়ায় ১৬ বছরের কম বয়সীদের সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার নিষিদ্ধ

অস্ট্রেলিয়ায় ১৬ বছরের কম বয়সীদের সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার নিষিদ্ধ
মেইল রিপোর্ট :

১৬ বছরের কম বয়সীদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে অস্ট্রেলিয়া। দেশটির সংসদের উচ্চকক্ষ সিনেট বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) এই আইনের অনুমোদন দিয়েছে।

এটি অন্তত আগামী এক বছর পর কার্যকর করা হবে। যে প্রযুক্তি কোম্পানি এই আইন ভঙ্গ করবে তাদের অন্তত ৫০ মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান ডলার জরিমানা করা হবে।

অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ বলেছেন, ‘ক্ষতিকর’ সামাজিক মাধ্যম থেকে শিশুদের রক্ষায় এই আইন প্রয়োজন। তার এই মতকে দেশটির অনেক বাবা-মা ই সমর্থন করেন।

তবে সমালোচকরা বলছেন এই নিষেধাজ্ঞা কীভাবে কার্যকর করা হবে তা নিয়ে প্রশ্ন রয়ে গেছে। এছাড়া প্রাইভেসি এবং সামাজিক সংযোগের ওপর এটির প্রভাব কেমন হবে সেটিও স্পষ্ট নয়।

গত সপ্তাহে সংসদের নিম্নকক্ষে আইনটি উত্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী আলবানিজ। ওই সময় তিনি বলেন, “এটি একটি বৈশ্বিক সমস্যা। আমরা চাই তরুণ অস্ট্রেলিয়ানরা সত্যিকার অর্থে একটি শৈশব পাক। আমরা চাই বাবা-মায়েরা যেন শান্তি পান।”

এই আইনে উল্লেখ করা হয়নি কোন কোন সামাজিক মাধ্যম নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়বে। এই সিদ্ধান্তগুলো পরবর্তীতে অস্ট্রেলিয়ার যোগাযোগমন্ত্রী নেবেন। এক্ষেত্রে ই-নিরাপত্তা কমিশনারের কাছ থেকে পরামর্শ নেবেন তিনি।

তবে গ্যামিং এবং ম্যাসেজিং প্লাটফর্মগুলো নিষেধাজ্ঞার বাইরে থাকবে। এছাড়া ইউটিউবের মতো যেসব সাইটে অ্যাকাউন্ট ছাড়াই প্রবেশ করা যায় সেগুলোও হয়ত নিষেধাজ্ঞার বাইরে থাকবে।

সমালোচকরা আরও বলছেন, এই নিষেধাজ্ঞার কারণে ভিপিএন ব্যবহার বেড়ে যেতে পারে। কারণ অস্ট্রেলিয়ার যে কেউ ভিপিএন ব্যবহার করে নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা সামাজিক মাধ্যমগুলোতে সহজে প্রবেশ করতে পারবেন। এছাড়া বয়স যাচাইয়ের ক্ষেত্রে সরকার যেসব প্রযুক্তি ব্যবহারের পরিকল্পনা করছে সেগুলোও ঠিক মতো কাজ করবে কি না সেটিও নিশ্চিত নয়।

উপরে